বিবেক সিংহ , মালদা :- পাকা দোকান ঘর করে দেওয়ার নাম করে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ উঠলো মালদার বৈষ্ণবনগরে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে।এবারে মালদা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি চন্দনা সরকারের স্বামী পরিতোষ সরকার(বাচ্চু)এর বিরুদ্ধে অভিযোগ।তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়েছে রাজনৈতিক মহলে।যদিও দলের ভেতরের কোন্দলের জেরেই এমন অভিযোগ বলে দাবি তৃণমূল নেতা পরিতোষ বাবুর।এই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি তার।ঘটনায় গ্রামবাসী মিলিত ভাবে সঠিক তদন্তের দাবি জানিয়ে জেলা প্রশাসন সহ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে।
- Advertisement -
মালদার কালিয়াচক তিন নম্বর ব্লকের অন্তর্গত কুম্ভীরা গ্রাম পঞ্চায়েত।সেখানেই সরকারি জায়গায় রয়েছে সবদলপুর কুম্ভীরা বাজার।আর এই বাজারে এলাকারই মানুষেরা ছোটো মাঝারি দোকান করে ব্যবসা করছেন।তবে সম্প্রীতি এলাকার তলাবাজরা সেই ব্যবসায়ীদের ওপর শুরু করে অত্যাচার।এলাকায় ব্যবসা করতে হলে দিতে হবে তোলা এমনই ফরমান জানাই তলাবাজরা বলে অভিযোগ।
এলাকার বাসিন্দা সহ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ,দোকান ঘর পাকা করে দেওয়ার কথা বলে পুলিশ সুপার, থানার আইসি নাম করে টাকা আদায় করে এলাকার তৃণমূল নেতা তথা মালদা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতির স্বামী পরিতোষ সরকারের বিরুদ্ধে।তার সঙ্গে এলাকার গ্রাম পঞ্চায়ের তৃণমূল সদস্য সুবোধ প্রামানিকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ।কারো কাছে ৪০ হাজার তো আবার কারো কাছে ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে পরিতোষ সরকার ও সুবোধ প্রামানিক বলে অভিযোগ গ্রামবাসীর।প্রায় ২০ থেকে ২৫ জনের কাছে এই মতো কাটমানির টাকা নিয়েছে তৃণমূল নেতারা বলেই অভিযোগ।এই মর্মে গ্রামবাসীরা মিলিত ভাবে জেলা প্রশাসন সহ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ইতিমধ্যে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
তৃণমূল করি , মদত জোগালেন তৃণমূল কাউন্সিলর , অবৈধ নির্মাণ ভাঙা থেকে বিরত পুরসভা
যদিও সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি সহকারী সভাধিপতির স্বামী তথা তৃণমূল নেতা পরিতোষ সরকারের।তিনি বলেন,দলের অন্দরের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের জন্যই এমন অভিযোগ।এই সব করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চক্রান্ত করছে এক শ্রেণীর তৃণমূলের জার্সি পড়া নেতা।আমিও চাই বিষয়টির সঠিক তদন্ত হোক।
তৃণমূল করি , মদত জোগালেন তৃণমূল কাউন্সিলর , অবৈধ নির্মাণ ভাঙা থেকে বিরত পুরসভা